এমপিভুক্তর সাল ০১-০৩-১৯৮৪ ইং সালে। শিক্ষক- ২২জন। শিক্ষিকা-নাই। অফিস সহকারী-০৩ জন। দপ্তরী-০৫ জন। নৈশ প্রহরী-০১ জন। ভবন -০৫ টি। ভূমির পরিমাণ-২ একর ১৩ শতক।
ইসলামী তাহযীব তামাদ্দুন রর্ক্ষাথে ৩৬০ আউলিয়ার স্মৃতি বিজড়িত সিলেট এর পূর্ব সীমান্তে শষ্য শ্যামল সবুজ পল্লী ঘেরা প্রাকৃতিক অপরুপ সৌন্দর্যময় স্থান ফুলতলী।ঈমান আকিদার তাগিদে পরবর্তী প্রজন্মকে সৃষ্টিকর্তা ও তদীয় রাসূল (সাঃ) এর প্রদর্শিত পথে টিকিয়ে রাখার লক্ষ্যে নবী প্রেমিক হযরত শাহজালাল (রঃ) এর অন্যতম সহচর হযরত শাহ কামাল (রঃ) এর সুযোগ্য উত্তরসূরী বিশিষ্ট আলিম মাওলানা মোঃ ফাতির আলী সাহেবের একান্ত প্রচেষ্টায় যে দ্বীনি মশাল প্রতিষ্টিত হয়, তা আজ “ বাদেদেওরাইল ফুলতলী কামিল (এম, এ) মাদ্রাসা” নামে খ্যাত। তার একান্ত প্রচেষ্টায় ১৯২০ ইং সনে প্রথমে মসজিদ ভিত্তিক লেখাপড়া আরম্ভ হয়।পরবর্তীতে এলাকাবাসীর সহযোহীতায় বর্তমান স্থানে মাদ্রাসার গৃহ নির্মাণ করা হয়। প্রতিষ্ঠাতা মরহুম মাওঃ ফাতির আলী সাহেবের চির প্রস্থানের পর মনসুরপুর নিবাসী মাওঃ মখদ্দছ আলী চৌধুরী সাহেব মাদ্রাসার দায়িত্ব গ্রহণ করেন। পরে বালাউট নিবাসী মাওলানা মোঃ তৈয়বুর রহমান চৌধুরী সাহেব উক্ত দ্বীনি মিক্ষার খেদমতে আত্মনিয়োগ করেন। এলাকাবাসী মাদ্রাসার প্রতি প্রভাবিত হওয়ায় ছাত্র সংখ্যা বৃদ্বি পায়। পরে হযরত ফুলতলী ছাহেব কিবলার ওয়ালিদ মুহতারাম মুফতি মাওলানা আব্দুল মজিদ সাহেবকে এলাকাবাসীর একান্ত অনুরোধে স্বীয় পূর্ব পুরুষের প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসায় শিক্ষা দানের জন্য নিয়োগ করা হয়।সুষ্ঠুভাবে লেখাপড়া পরিচালনার জন্য মরসুরপুর নিবাসী মাষ্টার ছৈদ আলী চৌধুরী, পলাশপুর নিবাসী ক্বারী ছৈদ আলী ও হাবিবুল্লাহ ছাহেব ভাদেশ্বরীকে শিক্ষক হিসাবে নিযুক্ত করা হয়।
প্রতিষ্ঠানটির সূচনালগ্নে যারা অধ্যয়ন করে সমাজে সুনামধন্য হযেছেন তন্মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য দ্বীনের মুজাহিদ ও অন্যতম আলিম মরহুম মাওলানা আব্দুল মজিদ সাহেব, পলাশপুর, মরহুম মাওলানা নাছির উদ্দিন, মরহুম মাওলানা মস্তকিম আলী, মরহুম হেকিম মাওলানা ছখাওয়াৎ আলী, মরহুম মাওলানা রইছ উদ্দিন, মরহুম আব্দুর রকীব প্রমুখ।
ইসলামী তাহযীব তামাদ্দুন রর্ক্ষাথে ৩৬০ আউলিয়ার স্মৃতি বিজড়িত সিলেট এর পূর্ব সীমান্তে শষ্য শ্যামল সবুজ পল্লী ঘেরা প্রাকৃতিক অপরুপ সৌন্দর্যময় স্থান ফুলতলী।ঈমান আকিদার তাগিদে পরবর্তী প্রজন্মকে সৃষ্টিকর্তা ও তদীয় রাসূল (সাঃ) এর প্রদর্শিত পথে টিকিয়ে রাখার লক্ষ্যে নবী প্রেমিক হযরত শাহজালাল (রঃ) এর অন্যতম সহচর হযরত শাহ কামাল (রঃ) এর সুযোগ্য উত্তরসূরী বিশিষ্ট আলিম মাওলানা মোঃ ফাতির আলী সাহেবের একান্ত প্রচেষ্টায় যে দ্বীনি মশাল প্রতিষ্টিত হয়, তা আজ “ বাদেদেওরাইল ফুলতলী কামিল (এম, এ) মাদ্রাসা” নামে খ্যাত। তার একান্ত প্রচেষ্টায় ১৯২০ ইং সনে প্রথমে মসজিদ ভিত্তিক লেখাপড়া আরম্ভ হয়।পরবর্তীতে এলাকাবাসীর সহযোহীতায় বর্তমান স্থানে মাদ্রাসার গৃহ নির্মাণ করা হয়। প্রতিষ্ঠাতা মরহুম মাওঃ ফাতির আলী সাহেবের চির প্রস্থানের পর মনসুরপুর নিবাসী মাওঃ মখদ্দছ আলী চৌধুরী সাহেব মাদ্রাসার দায়িত্ব গ্রহণ করেন। পরে বালাউট নিবাসী মাওলানা মোঃ তৈয়বুর রহমান চৌধুরী সাহেব উক্ত দ্বীনি মিক্ষার খেদমতে আত্মনিয়োগ করেন। এলাকাবাসী মাদ্রাসার প্রতি প্রভাবিত হওয়ায় ছাত্র সংখ্যা বৃদ্বি পায়। পরে হযরত ফুলতলী ছাহেব কিবলার ওয়ালিদ মুহতারাম মুফতি মাওলানা আব্দুল মজিদ সাহেবকে এলাকাবাসীর একান্ত অনুরোধে স্বীয় পূর্ব পুরুষের প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসায় শিক্ষা দানের জন্য নিয়োগ করা হয়।সুষ্ঠুভাবে লেখাপড়া পরিচালনার জন্য মরসুরপুর নিবাসী মাষ্টার ছৈদ আলী চৌধুরী, পলাশপুর নিবাসী ক্বারী ছৈদ আলী ও হাবিবুল্লাহ ছাহেব ভাদেশ্বরীকে শিক্ষক হিসাবে নিযুক্ত করা হয়।
প্রতিষ্ঠানটির সূচনালগ্নে যারা অধ্যয়ন করে সমাজে সুনামধন্য হযেছেন তন্মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য দ্বীনের মুজাহিদ ও অন্যতম আলিম মরহুম মাওলানা আব্দুল মজিদ সাহেব, পলাশপুর, মরহুম মাওলানা নাছির উদ্দিন, মরহুম মাওলানা মস্তকিম আলী, মরহুম হেকিম মাওলানা ছখাওয়াৎ আলী, মরহুম মাওলানা রইছ উদ্দিন, মরহুম আব্দুর রকীব প্রমুখ।
মুফতি মাওলানা আব্দুল মজিদ চৌধুরী ছাহেবের ইন্তিকালের পর মরহুম মাওলানা মোঃ আব্দুল ওয়াহিদ চৌধুরী ছাহেব মাদ্রাসার দায়িত্ব আঞ্জাম দেন। তাঁর দায়িত্বে দীর্ঘ দিন মাদ্রাসা সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হয়। ১৯৫৯ সালে মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক সর্বপ্রথম স্বীকৃতি পায়। তখন মাদ্রাসার হেড মাওলানা ছিলেন মরহুম মাওলানা শাতির আলী ছাহেব বারগাত্তা। পরবর্তীতে যথাক্রমে মাদ্রাসার দায়িত্বে ছিলেন মরহুম মাওলানা উবায়দুল্লাহ, মরহুম মাওলানা ইসহাক আহমদ সায়দা চৌধুরী, মরহুম মাওলানা আব্দুল জব্বার ও মাওলানা শুয়াইবুর রহমান। মাদ্রাসাটি অত্যন্ত গৌরবের সাথে স্বাধীনতাপূর্ব সময়ে সুখ্যাতি লাভ করে।১৯৭৫ ইং সনে প্রলয়ংকারী কাল বৈশাখীর ঝড়ে মাদ্রাসার গৃহ সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়। ফলে মাদ্রাসার উন্নয়নে বিঘ্ন ঘটে।এমনি দুরবস্থায় মাদ্রাসাটি পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষে মরহুম হযরত আল্লামা ফুলতলী ছাহেব কিবলাহ (রঃ) তাঁর দানের হাত প্রসারিত করেন।তাঁর বদান্যতা ও প্রবাসীদের সহযোগীতায় প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিলুপ্ত মাদ্রাসাটি অল্প দিনের মধ্যে পুণঃ প্রতিষ্ঠা লাভ করে এবং পূর্ব ঐতিহ্য অর্জনের লক্ষ্যে তাঁর সুযোগ্য উত্তরসূরী ছাহেবজাদা মাওলানা মোঃ নজমুদ্দীন চৌধুরীকে মাদ্রাসার দায়িত্বে নিযুক্ত করা হয়। তাঁর একনিষ্ট প্রচেষ্টায় ১৯৭৭ ইং সনে মাদ্রাসাটি আলিম স্থরে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের স্বীকৃতি লাভ করে। বিগত ১৯৮৫ সালে বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন মাননীয় ধর্ম, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী, বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট ও বাংলাদেশ জমিয়তুল মুদাররিসিনের সভাপতি মরহুম আলহাজ্ব মাওলানা এম, এ মান্নান সাহেব অত্র মাদ্রাসার এক সমাবেশে আমন্ত্রিত হয়ে যোগদান করেন। তিনি মাদ্রাসায় অবস্থানকালে মাদ্রাসার ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং মাদ্রাসাটি কামিল পর্যন্ত উন্নীত করার জন্য মরহুম আল্লামা ছাহেব কিবলাহ কে সুপরামর্শ দেন। পরবর্তীতে তারই একান্ত প্রচেষ্টায় ১৯৮৯ সনে ফাযিল, ১৯৯৪ ইং সনে কামিল হাদীস স্থরে ও ২০০১ ইং সনে কামিল তাফসীর স্থরে উন্নীত হয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক মাদ্রাসার ফাযিল ও কামিল স্থরকে যথাক্রমে বি,এ ও এম,এ সমমানে উন্নীত করে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া এর অধীনস্থ করা হয়। পরবর্তীতে ২০১০ ইং সনেবাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সারা দেশে ৩১ টি মাদ্রাসায় ৪ বছর মেয়াদি ফাযিল বি,এ অনার্স কোর্স চালু করা হয়। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ও মাউশির জারীকৃত শর্তাদি বিদ্যমান থাকায় অত্র মাদ্রাসায়ও অনার্স কোর্স চালু করার অনুমতি প্রদান করা হয়।
ক্রমিক নং | শ্রেনী ভিত্তিক | ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা |
০১ | ১ম শ্রেণী | ৪৬ জন। |
০২ | ২য় শ্রেণী | ৫০ জন। |
০৩ | ৩য় শ্রেণী | ৫৬ জন। |
০৪ | ৪র্থ শ্রেণী | ৫৬ জন। |
০৫ | ৫ম শ্রেণী | ১৪০ জন। |
০৬ | ৬ষ্ঠ শ্রেণী | ১৫৬ জন। |
০৭ | ৭ম শ্রেণী | ১৩৫ জন। |
০৮ | ৮ম শ্রেনী | ১৬১ জন। |
০৯ | ৯ম শ্রেনী | ১২২ জন। |
১০ | ১০ম শ্রেনী | ১২৬ জন। |
১১ | ১১ তম | ৬৫ জন। |
১২ | ১২ তম | ৫২ জন। |
১৩ | ১৩ তম | ৪৬ জন। |
১৪ | ১৪ তম | ৪০ জন। |
ক্রমিক নং | বর্তমান কমিটি পরিচালনা ব্যক্তি গণের নাম | পদবী |
০১ | জনাব মোঃ আব্দুশ শাকুর চৌধুরী | সভাপতি |
০২ | জনাব সৈয়দ নূরুল হক | সহ-সভাপতি |
০৩ | জনাব ইয়াছিন আহমদ চৌধুরী | অভিবাবক সদস্য |
০৪ | জনাব আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী | ঐ |
০৫ | জনাব আব্দুর রহিম | শিক্ষক প্রতিনিধি |
০৬ | জনাব মুহাম্মদ জবিবুর রহমান | ঐ |
০৭ | জনাব মোস্তাক আহমদ চৌধূরী | ঐ |
০৮ | উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, জকিগঞ্জ। |
|
০৯ | বিভাগীয় প্রধান, ইসলামের ইতিহাস বিভাগ, জকিগঞ্জ সরকারী কলেজ |
|
১০ | জনাব লবিব উদ্দীন চৌধুরী |
|
১১ | জনাব শিহাব উদ্দীন চৌধুরী |
|
১২ | জনাব মোঃ আবুল হোসেন |
|
১৩ | জনাব নজমুদ্দীন চৌধুরী, অধ্যক্ষ | দাতা সদস্য সচিব |
৫ বছরের ফলাফল | পাশের হার (%) |
বিগত ৫ বছরের সমাপনী/পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল | ১। ৯২% |
২। ৯১% | |
৩। ৮৭% | |
৪। ৮৯% | |
৫। ৯৫% |
সিলেট শহর হতে বাস যোগে আটগ্রাম হয়ে রতনগঞ্জ বাজার হয়ে অটোরিকশা দিয়ে ফুলতলী মাদ্রাসা। য়াতায়াত ভাড়া, সিলেট হইতে রতনগঞ্জ বাজার পর্যন্ত বাস যোগে ভাড়া ৭৮ টাকা। তারপর বাজার হইতে অটোরিক্সায় য়োগে মাদ্রাসা পর্যন্ত ৫টাকা ভাড়া। এই মাদ্রাসায় উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের জন্য মান সর্ম্পূন ছাত্রাবাস পাশে মিনি ফুলতলী নামে একটি বাজার ও রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় মানের ছাত্র সংসদ রয়েছে। পাঠকদের জন্য লাইব্রেরীতে ইসলামিক ও সামপ্রতিক বিশ্বের তখ্য বিষয়ক ও সাহিত্য অনেক প্রকার বই রয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস